১. মাথাব্যথা:
- তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা।
- মাথার একটি নির্দিষ্ট অংশে ব্যথা।
- মাথাব্যথা বমি বমি ভাব, বমি, বা আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার সাথে হতে পারে।
২. মৃগীরোগ:
- শরীরের অস্বাভাবিক কাঁপুনি, ঘাড় শক্ত হওয়া, বা চোখ পাকানো।
- চেতনা হারানো।
৩. স্ট্রোক:
- হঠাৎ মুখ, হাত, বা পা দুর্বল বা অবশ হয়ে যাওয়া।
- হঠাৎ কথা বলায় বিভ্রান্তি ঘটা।
- হঠাৎ এক চোখে দেখতে অসুবিধা হওয়া।
৪. স্মৃতিশক্তি হ্রাস:
- সাম্প্রতিক ঘটনা বা তথ্য মনে রাখতে অসুবিধা।
- নতুন তথ্য শিখতে অসুবিধা।
- দিক বিভ্রান্তি বা দিক হারিয়ে ফেলা।
৫. ভারসাম্য হারানো:
- হাঁটতে বা দাঁড়াতে অসুবিধা।
- ঘোরাঘুরি বা মাথা ঘোরা অনুভূত হওয়া।
- পড়ে যাওয়া।
৬. পেশী দুর্বলতা:
- হাত, পা, বা মুখের পেশী দুর্বল হয়ে যাওয়া।
- জিনিসপত্র ধরে রাখতে অসুবিধা।
- সিঁড়ি ভাঙতে বা হাঁটতে অসুবিধা।
৭. সংবেদন হ্রাস:
- স্পর্শ, তাপমাত্রা, বা ব্যথা অনুভব করতে অসুবিধা।
- হাত-পায়ে ঝিঝি অনুভূত হওয়া।
- পোশাক বা অন্যান্য জিনিস স্পর্শ করতে অসুবিধা।
৮. বক্তৃতা বা ভাষা ব্যাঘাত:
- স্পষ্টভাবে কথা বলতে অসুবিধা।
- শব্দ খুঁজে পেতে অসুবিধা।
- অন্যদের কথা বুঝতে অসুবিধা।
৯. গিলে ফেলতে অসুবিধা:
- খাবার বা পানীয় গিলে ফেলতে অসুবিধা।
- গলায় খাবার আটকে যাওয়ার অনুভূতি।
- বারবার কাশি হওয়া।
১০. দৃষ্টি সমস্যা:
- ধূসর বা অস্পষ্ট দৃষ্টি।
- দৃষ্টি ক্ষেত্র হারানো।
- দ্বি-দৃষ্টি।
উল্লেখ্য:
- এই লক্ষণগুলি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও হতে পারে।
- এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি অনুভূত হলে দ্রুত একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
- ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন এবং সঠিক রোগ নির্ণয় করবেন।